Wednesday, October 5, 2011

ঘসেটি বেগমের একান্ত খায়েশ by moktel hossain mukthi

ঘসেটি বেগমের একান্ত খায়েশ by moktel hossain mukthi

ইদানিং খালেদা জিয়ার প্রধান ইস্যু হিসেবে বিভিন্ন সময়ে দেয়া বক্তব্য অনুযায়ী একটি বিষয় পরিস্কার বুঝতে পারছি আর সেটি হচ্ছে" মধ্যবর্তী নির্বাচন "                                                                                                                                                                  

যেমন খালেদা জিয়া পবিত্র হজ্বের নামে ফালুকে বিয়ে করে ফেললেন, তেমনি বর্তমান সরকারের সুদূর প্রসারী উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নিজের অতীতের ব্যর্থতার জ্বলন নিভানোর খায়েসে মধ্যবর্তী নির্বাচন চাইলেন।  ভাবছেন তার একান্ত ইচ্ছায়ই আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করে মধ্যবর্তী নিরবাচন দিয়ে দেবেন ঘসেটি বেগম চাইলেন আর সৌদি আরব গিয়ে গোপনে  ফালুকে বিয়ের কাজটি সেরে হজ্ব করে পূতঃপবিত্র হয়ে এলেন নিজের স্বামীকে সেনা বাহিনী দিয়ে হত্যা করে পরকীয়া প্রেমে জড়ানো যতোটা সহজ, তিনি মধ্যবর্তী নির্বাচনের বিষয়টিও তেমনি সহজই মনে করছেন খালেদার ইচ্ছামতো ফালুকে নিয়ে রঙ্গ লীলায় মত্ত হওয়া খুব সহজ কিন্তু মধ্যবর্তী নির্বাচনের বিষয়টি ১৬ কোটি মানুষের ঐকান্তিক ইচ্ছা আগ্রহের উপর নি র্ভরশীল। খালেদা নিজামী চাইলো আর ইয়েসউদ্দিনকে কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট এর প্রধান বানালো। যতো অত্যাচার নির্যাতন চালানো হলো আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের উপর। এইতো সেদিনের কথামাত্র। খালেদা জিয়া ভুলে গেলেও আমরা ভুলিনি। আমরা ভুলিনি খালেদা নিজামী সাকা বাবর হারিস চৌধুরী তারেকের ১০ ট্রাক সমরাস্ত্রের গোপন চালান দেশের অভ্যন্ত্রে প্রবেশের কথা এবং ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের পথ সভায় ঘৃণ্য গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে নির্মূলের জঘন্যতম ষড়যন্ত্রের কথা। জনগণ এখন আর অতোটা বোকা নয় যে খালেদা যা'চাইবে তাই তারা মেনে নেবে?? এক দিকে খালেদার দুই ছেলে সীমাহীন দুর্নীতি, লুটপাটের কলঙ্ক নিয়ে বিদেশে আরামে আয়েশে জুয়া খেলছে, মদ লাল পানি গিলছে, সুন্দরী রমণীদের ভোগ করছে। অন্য দিকে তার রাতের সারথীরা কেন্ত্রীয় কারাগারে দিন যাপন করছে। দুই ছেলে, দুই ভাই জেলখানার পঞ্চরত্ন (পাঁচ রাজাকার) দের বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা জনগণের কাছে হালাল করার জন্য বধ্য উন্মাদিনীর মতো যা'মূখে আসে তাই বলছেন। দেশ এখন একটি পরিপূর্ণ গণতান্ত্রিক পন্থায় গণ রায়ের মাধ্যমে ব্যাপকভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হওয়া একটি রাজনৈতিক দল সরকার গঠন করে সুচারু রুপে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। দেশের মানুষ জানে শেখ হাসিনা শঠতা প্রতারনা জানে না কারন তার দেহে বইছে বিশ্বনেতা হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পবিত্র দেশাত্ববোধ, সৎ নিষ্ঠার মহা আদর্শে অনুপ্রানিত, দিক্ষিত সুশিক্ষিত অস্তি, মজ্জ্বা রক্তের বনহিশিখা শেখ হাসিনা বাজারী বেশ্যার মতো ফিন ফীনে কাপড় পড়ে চামড়ায় ভাঁজ পরা দেহবল্লরী কোনো পুরুষকে দেখাতে জানে না। শেখ হাসিনা জানেনা এই ৬৫ বছর বয়সে সাদা ধবধবে চোখের ভ্রু কিভাবে কেটে কিশোরী ললনা অথবা সদ্য যৌবনপ্রাপ্তা মেকী সুন্দরী হতে? শেখ হাসিনা জানেনা কিভাবে ফিলিপিন থেকে দুই দুইজনা বিউটিশিয়ান তার পাকনা চুলে কলপ লাগায়? নটী বিনোদিনীকে হার মানিয়েছেন খালেদা জিয়া। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু মানুষকে ধোকা দেবার লক্ষে যেমন সস্তা এবং বস্তাপচা মিষ্টি ভাষন দিতে জানতেন না। ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের মতো সিংহের সামনেও নত হয়ে কথা বলতেন না। জ্বি হুজুর জ্বি হুজুর করে নিজের আখের গুটানোর চিন্তা করতেন না।  জননেত্রী শেখ হাসিনাও খালেদার মতো বেশ্যাবৃত্তির ভংগিতে অংগ প্রত্যঙ্গ সঞ্চালনের মাধ্যমে এবং মূখের রস দিয়ে জনগণকে বোকা বানানোর মুখস্ত বিদ্যা রপ্ত করতে পারেন নি। কারন শেখ হাসিনা " the daughter of the father of nation  Jatir Janak Bangabandhuh Mujib" . কাজেই "যতোই মন্ত্র পড়ো হে যাদু, কথায় গলবে না মধু" সংবিধানিক গণতান্ত্রিক পন্থায়ই শেখ হাসিনা যথা সময়ে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে।আওয়ামী লীগ খালেদার মতো ১৯৯৫ এবং ২০০৭ এর কেয়ারটেকার নাটক করবেও না করতে জানেওনা। Because Bangladesh Awami League is for freedom and democracy

মাল্টিমিডিয়া ৫০ হাজার ক্লাসরুম ॥ স্কুল কলেজ মাদ্রাসায়ঃ বিভাষ বাড়ৈ ॥

http://amramujibshena.blog.com

মাল্টিমিডিয়া ৫০ হাজার ক্লাসরুম ॥ স্কুল কলেজ মাদ্রাসায়ঃ বিভাষ বাড়ৈ ॥
জাতীয় শিৰানীতি ও ভিশন ২০২১ বাস্তবায়ন আর ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে পাল্টে যাচ্ছে শিৰা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণী কৰের ধরন। শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) শিক্ষায় শিক্ষিত করা, শ্রেণী শিক্ষণ আকর্ষণীয় করা এবং শহর ও গ্রামের শিৰার বৈষম্য দূর করার লৰ্য সামনে রেখে নেয়া হয়েছে বিশাল উদ্যোগ। লক্ষ বাস্তবায়নে দেশের ৩১ হাজার স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় সরবরাহ করা হচ্ছে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরসহ এ সংক্রান্ত সকল শিক্ষা উপকরণ। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণী শিক্ষণকে আধুনিক করার উদ্যোগের পর এবার বিদ্যুত আছে এমন ২০ হাজার ৫০০ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম তৈরির প্রকল্পও চূড়ানত্ম। কেবল তাই নয়, বিদু্যতবিহীন ৭ হাজার ৪১৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় সোলার প্যানেল তৈরি করে প্রতিষ্ঠা করা হবে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম। শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী বছরের (২০১২) ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই ৩১ হাজার সরকারী-বেসরকারী শিৰা প্রতিষ্ঠানে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরসহ এ সংক্রান্ত সকল শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করবে সরকার। ইতোমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে শিৰা মন্ত্রণালয় মাধ্যমিক ও উচ্চশিৰা অধিদফতর এবং প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয় পুরো প্রক্রিয়া বাসত্মবায়ন করতে হাতে নিয়েছে বেশ কয়েকটি প্রকল্প। ৪৬০ কোটি টাকার এই প্রকল্প বাসত্মবায়িত হবে সরকারের নিজস্ব অথর্ায়নে। সরকারী ও বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলোতে বিদু্যত সংযোগ আছে সেগুলোতে আইসিটি শিৰা উপাদান সরবরাহ করা হবে।
http://digitalbangladesh.blog.com
অন্যদিকে প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রতি উপজেলায় গড়ে কমপৰে ২০টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (যেগুলোতে বিদু্যত সংযোগ আছে) আইসিটি শিৰা উপকরণ সরবরাহ করা হবে। শিৰা মন্ত্রণালয়ের অধীনে নেয়া কাজে সরকারের ব্যয় হবে ৩০৬ কোটি টাকা। এ প্রকল্পের নাম দেয়া হয়েছে 'ইনট্রুডাকশন অব আইসিটি এট সেকেন্ডারি এ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল'। সরকারের এ উদ্যোগের মধ্যে আছে শিৰকদের প্রশিৰণও। শিৰা প্রতিষ্ঠানে যারা এই বিষয়ে শিৰার্থীদের বোঝাবেন সেই শিৰকদের জন্য প্রকল্পে আছে প্রশিৰনের ব্যবস্থা। মাধ্যমিকের নবম ও দশম শ্রেণী ও উচ্চ মাধ্যমিক শিৰা সত্মরে বর্তমানে কম্পিউটার শিৰা ঐচ্ছিক (অপশনাল) বিষয় হিসেবে চালু আছে। আইসিটি প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি বিদ্যালয়ের কমপৰে একজন কম্পিউটার বিষয়ের শিৰককে দেয়া হবে প্রশিৰণ। দেশের ১০ হাজার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ ও মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর এবং অন্যান্য উপকরণ সরবরাহ করা হবে। জানা গেছে, এ বিষয়ে একটি ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রসত্মাবনা) প্রণয়ন করে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাসত্মবায়নাধীন এই প্রকল্পের নাম দেয়া হয়েছে 'আইসিটি স্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ইন প্রাইমারি স্কুল'। এই প্রকল্পে ব্যয় হবে ১৫০ কোটি টাকা। আগামী বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই প্রাথমিক শিৰা সত্মরের এই প্রকল্প বাসত্মবায়ন করা হবে। আছে মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তথ্য প্রযুক্তি শিৰার সুযোগ। শিশু শিৰাথর্ীদের কাছে পাঠদান আরও আকর্ষণীয় ও প্রযুক্তির প্রতি শিশু শিৰাথর্ীদের আগ্রহ বৃদ্ধিতে দেশের ৫০৩টি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়েও ১টি করে ল্যাপটপ ও মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর বিনামূল্যে সরবরাহ করা হবে। ইতোমধ্যে প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। চলতি বছরেই সবকটি মডেল বিদ্যালয়ে আইসিটি শিৰা উপকরণ পেঁৗছে যাবে বলে আশাবাদী প্রাথমিক শিৰার সঙ্গে সম্পৃক্ত সরকারের উর্ধতন কর্মকর্তারা।
http://charterofchange.blogspot.com
জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিৰা মন্ত্রণালয়ের সংশিস্নষ্ট কর্মকর্তারা বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় শিৰা প্রতিষ্ঠানে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার সম্প্রসারণের বিকল্প নেই। শিৰাথর্ীদের আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সমর্্পকে দৰ করে গড়ে তুলতেই হবে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের সব মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১০ হাজার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া ও অন্যান্য শিৰা উপকরণ বিনামূল্যে সরবরাহ করা হবে। পযর্ায়ক্রমে বেসরকারী বিদ্যালয়েও এসব উপকরণ সরবরাহ করা হবে।

এদিকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণী শিৰণকে আধুনিক করার উদ্যোগই কেবল নয় একই সঙ্গে অত্যাধুনিক হচ্ছে সরকারী বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসার শ্রেণী কৰ। বিদু্যত আছে এমন ২০ হাজার ৫০০ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরম্নম তৈরির প্রকল্পও চূড়ানত্ম। কেবল তাই নয়, বিদু্যতবিহীন ৭ হাজার ৪১৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় সোলার প্যানেল স্থাপন করে প্রতিষ্ঠা করা হবে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরম্নম। ২০ হাজার ৫০০ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরম্নম তৈরির প্রকল্পের জন্য নেয়া হয়েছে ৩২৫ কোটি টাকার প্রকল্প। ইতোমধ্যেই প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে একনেক। বিদু্যতবিহীন ৭ হাজার ৪১৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসায় সোলার প্যানেল স্থাপন, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরম্নম প্রতিষ্ঠায় নেয়া হয়েছে ৬১০ কোটি টাকার প্রকল্প। এই প্রকল্পে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরম্নম তৈরির ব্যয় ছাড়াও প্রতিটি শিৰা প্রতিষ্ঠানে সোলার প্যানেল স্থাপনের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৬ লাখ টাকা। সরকারের এই প্রকল্পকে ব্যতিক্রম ও যুগানত্মকারী হিসেবে অভিহিত করেছেন সংশিস্নষ্ট সকলেই। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিৰা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নোমান উর রশীদ বলেছেন, শিৰানীতি ও ভিশন ২০২১ বাসত্মবায়নের আলোকে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির শিৰা সারাদেশে দ্রম্নত সম্প্রসারণ করতে হবে। প্রাথমিক থেকে শিৰার উচ্চতর সত্মর পর্যনত্ম কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি শিৰার ব্যবহার সম্প্রসারণ করতে হবে।
সেই লৰ্যেই সরকারের এই উদ্যোগ। তিনি বলেন, শিৰানীতিতেও যত দ্রম্নত সম্ভব শিৰার্থীদের জন্য তথ্যপ্রযুক্তি শিৰা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে মহাপরিচালক বলেন, শিৰাথর্ীদের তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) শিৰায় শিৰিত করা, শ্রেণী শিৰণকে আকর্ষণীয় করা এবং শহর ও গ্রামের শিৰার বৈষম্য দূর হবে যুগানত্মকারী এই উদ্যোগের ফলে। যার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে আমাদের পুরো শিৰা ব্যবস্থার ওপর।
প্রাথমিক শিৰা অধিদফতরের মহাপরিচালক শ্যামল কানত্মি ঘোষ জনকণ্ঠকে বললেন, এই উদ্যোগের সুফল সম্পর্কে। তিনি বললেন, সব মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১০ হাজার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ল্যাপটপ, মাল্টিমিডিয়া ও অন্যান্য শিৰা উপকরণ বিনামূল্যে সরবরাহ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। শিৰার্থীরা শ্রেণী কৰে একটি বিষয় শোনার সঙ্গে সঙ্গে প্রজেক্টরের মাধ্যমে দেখতে পারবে। এর ফলে শিৰা শিশুদের কাছে যেমন আকর্ষণীয় হবে তেমনি সহজে শিৰা আয়ত্তও করতে পারবে শিশুরা। এদিকে সরকারের এই উদ্যোগকে অভিনন্দন জানিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি করতে পরলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে আরেকধাপ এগিয়ে যাবে দেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে এটি হবে একটি মাইলফলক।
http://worldawamileague.blogspot.com